এদিকে চূড়ান্ত অনুমোদনের অপেক্ষায় মার্কিন ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ফাইজারের করোনা ভ্যাকসিন। প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ভ্যাকসিনটি সংরক্ষণ করতে হবে মাইনাস ৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। আর এ জন্য এখনই তোড়জোড় শুরু করেছে মার্কিন কর্তৃপক্ষ।
এরই মধ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে বেশ কয়েকটি বিশেষ মেডিকেল ফ্রিজার। ফাইজার জানিয়েছে, ভ্যাকসিন অনুমোদন পেলে সর্বপ্রথম তা স্বাস্থ্যকর্মীদের ওপর প্রয়োগ করা হবে।
বিশ্বের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের ভ্যাকসিন চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার অপেক্ষায় থাকায়, তা সংরক্ষণে প্রস্তুতির পরিকল্পনা প্রণয়ন শুরু করেছে ভারত। মঙ্গলবার দেশটির বিভিন্ন অঙ্গরাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভার্চুয়াল বৈঠকের সময় ভ্যাকসিন সংরক্ষণ এবং বিতরণের জন্য প্রয়োজনীয়সংখ্যক ফ্রিজার প্রস্তুত করতে রাজ্যসরকারগুলোর প্রতি আহ্বান জানান ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন আসার পর আমাদের কাজ হবে সবার মধ্যে তা বণ্টন করার পদক্ষেপ নেওয়া। আর এ জন্য এখনই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে। মনে রাখতে হবে, প্রত্যেক নাগরিককে টিকার আওতায় আনা আমাদের জাতীয় অঙ্গীকার।
আগামী জানুয়ারিতে প্রথম দফায় ২৫ লাখ মানুষের দেহে ভ্যাকসিন প্রয়োগ সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন স্পেনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার সংবাদ সম্মেলনে দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানান, টিকা গ্রহণের ক্ষেত্রে স্বাস্থ্যকর্মী, বয়স্ক নাগরিক এবং গুরুতর অসুস্থ ব্যক্তিদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।